পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়

Pulak Bandyopadhyay

পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়
জন্ম ২ মে ১৯৩১
জন্মস্থান হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
মৃত্যু ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯

পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯৩১-১৯৯৯) ছিলেন একজন বাঙালি গীতিকবি যিনি সুরের সাথে রঙ মিশিয়েছেন খুব সাবলীলভাবে। তিনি হাওড়ার সাঁকিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈল্পিক সংবেদনশীলতা এসেছে এমন এক পরিবার থেকে যার প্রায় সবাই নাটক, সাহিত্য এবং সঙ্গীতের সাথে গভীরভাবে যুক্ত। তার কথাগুলো অসংখ্য বাংলা চলচ্চিত্রের গানে প্রাণ ঢেলেছে এবং সঙ্গীত প্রেমীদের হৃদয়ে স্থায়ীভাবে স্থান করে নিয়েছে। পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা গান হচ্ছে সহজ ভাষায় গভীর অনুভূতির এক টেপেষ্ট্রি। তিনি প্রেম, বেদনা এবং সমাজ ও জীবনের সারকথা অবলম্বনে গানের পঙক্তি রচনা করেছেন, যা কিনা প্রতিটি আত্মার মাঝে প্রতিধ্বনিত হয়। "আমি কলকাতার রসগোল্লা," "তুমি আমার আশা," এবং "তোমাকে চিরে আমি" এর মতো হিট গান তাঁর সাধারণ শব্দের জাদু দিয়ে বোনা।


Lyrics RSS

এখানে পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর ১৫৮টি গানের কবিতা পাবেন।

   
শিরোনাম মন্তব্য
এত বড় আকাশটাকে ভরলে জোছনায়
বেহাগ যদি না হয় রাজি
সুন্দরী গো দোহাই দোহাই মান করো না
আমি দুচোখ ভরে ভুবন দেখি
আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাব
ওগো আবার নতুন করে
যখন এমন হয় জীবনটা মনে হয় ব্যর্থ আবর্জনা
ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুইয়ো না
আমি তোমারে ভালোবেসেছি
ভুলে থাকার কথা ছিল তোমারই আমার তো নয়
মনে করো আমি নেই বসন্ত এসে গেছে
আমার বলার কিছু ছিলো না
সুরের আসর থেকে মন নিয়ে এসেছি গো
কতদিন পরে এলে একটু বসো
সেই দু’টি চোখ আছে কোথায়
মা গো মা, মা গো আমি এলাম তোমার কোলে
নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা
কেন নয়নে আবীর ছড়ালে
কত রাগিণীর ভুল ভাঙাতে
আজ, কৃষ্ণচূড়ার আবীর নিয়ে আকাশ খেলে হোলি
ওগো কাজল নয়না হরিণী
আমার ক’বার মরণ হবে বলো
এই রাত শেষ রাত হয়তো এ জীবনের
আমায় চিনতে কেন পারছো না মা
রিম ঝিম ঝিম বৃষ্টি মাটির কানে কানে
জলে নেবো না আর থই পাবে না
লাজবতী নুপুরের রিনি ঝিনি ঝিনি
ও আমার চন্দ্রমল্লিকা বুঝি চন্দ্র দেখেছে
মধুমতী যায় বয়ে যায়
আয় খুকু আয়, আয় খুকু আয়
আমি তফাৎ বুঝি না
ও চাঁদ সামলে রাখো জোছনাকে
না বলে এসেছি, তা বলে ভেবো না
আজ মনে হয় এই নিরালায়
আমার জীবন তরীর হালটি ধরি
এইতো সেদিন তুমি আমারে বোঝালে
মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে যায়
নদীর যেমন ঝরনা আছে
আলতা পায়ের আলতো ছোঁয়া পড়েছে
বাদলের মাদল বাজে গুরু গুরু দুরু দুরু মন
আমার ভালোবাসার রাজপ্রাসাদে
ওগো সুন্দরী আজ অপরূপ সাজে সাজো
যাবার আগে কিছু বলে গেলে না
বড়ো ময়লা জমেছে মনে
আমার মালতীলতা
ক’ফোঁটা চোখের জ‍ল ফেলেছো
একি অপূর্ব প্রেম দিলে বিধাতা আমায়
খিড়কি থেকে সিংহদুয়ার, এই তোমাদের পৃথিবী
আবেশে মুখ রেখে পিয়াল ডালে
এক বৈশাখে দেখা হলো দু'জনার
ও কোকিলা তোরে শুধাইরে
জানি তোমার প্রেমের যোগ্য আমি তো নই
আমায় একটু জায়গা দাও মন্দিরে বসি
এসো যৌবন এসো হে বন্ধু এসো এসো
দুরাশার বালুচরে একা একা আজও গান গাই
নিলাম নিলাম হলো শুরু নিলাম
আমি ফুল না হয়ে কাঁটা হয়েই বেশ ছিলাম
আমি মিস্ ক্যালকাটা চাই না দিতে টিপ্ স
যেদিন তোমায় আমি দেখেছি
আমি তোমার কাছেই ফিরে আসবো
সবাই তো মেনে নিলো আমি বড়ো হয়েছি
সব লাল পাথরই তো চুনি হতে পারে না
আমার না যদি থাকে সুর
তুমি আর আমি আর আমাদের সন্তান
উদাস উদাস দুপুরে ঝরা পাতার নূপুরে
আজ আবার সেই পথেই দেখা হয়ে গেল
সূর্যের মতো শাশ্বত হোক পৃথিবীর ইতিহাস
ভোর হ’ল বিভাবরী গগনে গগনে আলোক লগনে
আমি বলি তোমায় দূরে থাকো
আঁকা বাঁকা পথে যদি
কেন সর্বনাশের নেশা ধরিয়ে
এই তো সেদিন তুমি
দীপ জ্বেলে ওই তারা এ কি কথা বলে যায়
আমার মনকে নিয়েই আমার যতো ভাবনা
আমি রাজী রাখো বাজী
বলছি তোমার কানে কানে
আকাশপানে চেয়ে চেয়ে
ললিতা গো
মনে রেখো মোরে যদি আমি চলে যাই
আমি সারারাত শুধু যে কেঁদেছি বুঝিনি এভাবে তুমি চলে যাবে
কথা দাও আবার আসবে
কোন কথা না বলে গান গাওয়ার ছলে
সেই তো আবার কাছে এলে
দরদী গো---
শুধু একবার বলে যাও
কথায় কথায় যে রাত হয়ে যায়
ও কালো কোকিল তুমি আর কেঁদো না
আবার দুজনে দেখা যমুনার কিনারে
সেই মেয়েটি নয়নে দু’টি কাজল পরেছে
গান ফুরানো জলসাঘরে
তোমায় কিছুই বলিনিতো ভালো বা মন্দ কিছু
আমি হারিয়েছি মোর ছোট্টবেলা হারাইনি তো মাকে
যে সমাধি বেদিটার ঠিক উপরে
না, অভিমানে চলে যেও না
ম্যাগনোলিয়া আর ক্যামেলিয়া ফুল
ঝুমকোলতার বনে দোল্ দোল্ দখিনায়
সোনার নামে নাম দিল কে ও সুন্দরী
ও কেনো এতো সুন্দরী হলো
সোনায় ঢেকে অঙ্গ কেন এতো রঙ্গ
দিয়ে গেছি সবি তবু দিলে ফাঁকি
চামেলি মেলো না আঁখি
আমি রামরসায়ন পান করে যে মাতাল হয়েছি
কেন সর্বনাশের নেশা ধরিয়ে তুমি এলে না যে
কবে কোন্ তারা জ্বলা রাতের ছায়ায়
বৌ কথা কও গায় যে পাখী বৌ কি কথা কয়
মরি মরি একী লজ্জা
দীপ জ্বেলে ওই তারা এ কী কথা বলে যায়
যতোই করো বাহানা
আজ দিদির বিয়ের শুভ লগন
শ্রাবণকে ভালোবাসে বৃষ্টি যেমন
যেখানেই থাকো সুখে থাকো
স্বপনের মল্লিকা
তুমি এসে আমার মনে ফাগুন জাগালে
আমার যে আপন ছিলো
কথা দিলাম আমি কথা দিলাম
গানের খাতার পাতা সরাতে সরাতে
মন আমার এক নতুন
সারাদিন সারারাত
আমার ঘরের দ্বার
জ্বালাও আকাশ প্রদীপ
হয়তো আমাকে কারো মনে নেই
বাঁকা চোখে বলোনা
কোনো কিছু নেই তো আমার
যে ফুল ঝরে না কোনোদিন
চিরদিনই এই ভাবে
এতো ভালোবাসা দিয়েছো তবু যে
নিঝুম সন্ধ্যায়
আমার চোখের জলের মাঝে
যদি আমার না বলা কোনো কথা
ফুলের কুঁড়ি
কোথায় এলাম আমি
মন শুনতে কি চায়
তুমি চিঠি লিখে ভুলে গেলে
আমি বাণী সুরের মধ্যে থাকি
শুনতে শুনতে অনেক মিথ্যা
তোমায় কিছুই বলিনি তো
কে তুমি তন্দ্রা হরনী
চুরি করে আমার মন
তোমার নিঃশ্বাসে বিষ ছিলো
বিনা কাজে আহা কীযে করে মন
নাচরে পেখম তুলে নাচ ময়ূর
আমি জলেই নাহয় ভাসলাম
ঐ গাছের পাতায় রোদের ঝিকিমিকি
দেখেই মনে হলো যাকে চেয়েছি
আমার কথা শিশির ধোঁয়া
স্বপ্ন মহলে আজো নিশি রাতে
ভোমরা রে
তোমাকেই ভাবি শুধু তোমাকেই ভাবি
গহন মেঘের ছায়া ঘনায়
দুই বন্ধু দুই সাথী
স্বপনে বাজে গো বাঁশি
প্রখর দারুণ অতি দীর্ঘ দগ্ধ দিন
মনে পড়ে সেই দিনটি
লাল শালুকের ঘুম ভেঙেছে
কাল যা হবে তা হবে
তুমি চলতে ফিরতে
না না যেওনা
কানে কানে কোকিলা

    This is the profile page of Pulak Bandyopadhyay. You'll find a list of Bangla song lyrics of Pulak Bandyopadhyay on this page.